থাইল্যান্ড টুরিস্ট ভিসা | টুরিস্ট ভিসায় আবেদনের লিংক |


থাইল্যান্ড টুরিস্ট ভিসা

থাইল্যান্ড টুরিস্ট ভিসা

থাইল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ভুকম্পপ্রবলতা, স্থানীয় খাবার এবং সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী পরিচয়ে বিখ্যাত। থাইল্যান্ড একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য এবং দেশটির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং স্থানীয় খাবার বিশ্বব্যাপী পরিচয়ে আছে। দেশের রাজধানী বাংকক। থাইল্যান্ডের প্রধান আদর্শ ধর্ম বৌদ্ধধর্ম। দেশটি বিভিন্ন প্রকার খাবার, স্থানীয় শিল্প এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখার জন্য পর্যটকদের জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য।

থাইল্যান্ডের জনসংখ্যা প্রায় কোটি। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ থেকে যে দেশগুলোতে সবচেয়ে বেশি পর্যটন  অভিগমন  করে তার মধ্যে একটি দেশ হলো থাইল্যান্ড।  থাইল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং করতে তিনটি ধাপে কাজ করতে হবে। জেনে রাখা ভালো থাইল্যান্ড ট্যুরিস্ট ভিসাকে TR type  ভিসা বলে।

দশটি সেরা পর্যটন কেন্দ্র

  1. চিয়ান মাই
  2. পাইয়ের
  3. রাইলাই
  4. থাইল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ
  5. খাই শোক ন্যাশনাল পার্ক
  6. মে হং পুত্র
  7. চিয়ং রাই
  8. গ্রান্ড প্যালেস
  9. ফুকেট
  10. ব্যাংকক

ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণের ধাপগুলো হল

  • ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করা। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করা।
  • ভিসা ফি দিয়ে রিসিভ সংগ্রহ করা
  • অনলাইনে পাসপোর্ট স্ট্যাটাস দেখে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা
থাইল্যান্ডের ভিসা প্রসেসিং মূলত উক্ত বিষয়গুলোর উপরে নির্ভর করে। নিচে দেওয়া লিঙ্ক থেকে প্রথমে আপনি সঠিক এবং নির্ভুল ভাবে আবেদন ফরমটি পূরণ করবেন। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো সঠিকভাবে সংগ্রহ করবেন। আবেদনটি সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনাকে পেমেন্ট করতে হবে।  এবং পেমেন্ট পরবর্তী সময়ে আপনাকে একটি রিসিভ স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে। এরপরে খুব সহজে অনলাইনে আপনার ভিসার সর্বশেষ পাসপোর্ট স্ট্যাটাস দেখে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।

ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

  1. ছয় মাস মেয়াদ সম্পূর্ণ একটি বৈধ পাসপোর্ট। অনেক সময় দেখা যায় পাসপোর্ট এর মেয়াদ ছয় মাস থাকলেও ভিসা প্রসেসিং করতে গিয়ে মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। তাই সময় একটু বেশি রাখার চেষ্টা করবেন।
  2.  সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত কিছু ল্যাবে প্রিন্ট করা ছবি প্রয়োজন হবে। মাথায় রাখতে হবে ছবি যেন অতিরিক্ত পুরনো না হয়।
  3. আপনি বর্তমানে কোন পেশায় কর্মরত আছেন তার একটি প্রমাণ পত্র দেখাতে হবে।
  4. আপনার একটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে। সেখানে বিগত ছয় মাসের লেনদেনের একটি হিসাব দেখানো লাগতে পারে। এছাড়াও সর্বনিম্ন ২০ হাজার টাকা অবশিষ্ট থাকতে হবে।
  5. থাইল্যান্ডের হোটেল বুকিং করার একটি  কপি জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনারা এজেন্সির সহায়তা নিতে পারেন।
  6. ঢাকা টু থাইল্যান্ড এয়ার টিকেট বুকিং স্লিপটি দেখাতে হবে। এক্ষেত্রে নিজের সংগ্রহ করতে না পারলে ট্রাভেল এজেন্টের সহায়তা নিবেন।
  7. জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। অবশ্যই আপনার চেহারার এবং পাসপোর্টের সাথে মিল থাকতে হবে।

থাইল্যান্ড টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং ফি

  • তিন হাজার টাকায় সিঙ্গেল এন্ট্রি ,তিন মাস মেয়াদের, সর্বোচ্চ ৬০ দিন থাকা যাবে।
  • ১৫ হাজার টাকায় মাল্টিপল এন্ট্রি, ভিসার মেয়াদ ছয় মাস, সর্বোচ্চ ৬০ দিন থাকা যাবে।
( এক্ষেত্রে এজেন্সি চার্জ ৮০০ টাকা আলাদা ধরে রাখতে হবে )

পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করার লিংক

https://www.vfsvisaonline.com/Global-Passporttracking/Track

টুরিস্ট ভিসায় আবেদনের লিঙ্ক

https://visa.vfsglobal.com/bgd/en/tha/

আরো জানতে ভিজিট করুন

নবীনতর পূর্বতন